
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করায় সাকিব আল হাসান নিষিদ্ধ হচ্ছেন, এমন খবর ইতোমধ্যেই জানা হয়ে গেছে সবার। দুই বছর আগে এক ভারতীয় জুয়াড়ির কাছ থেকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব, তাতে না জড়ালেও সেই তথ্য তিনি গোপন রেখেছিলেন। আকসুর তদন্ত কমিটির কাছে সে কথা স্বীকার করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক।
তবে চারদিকে গুঞ্জন ১৮ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি। আর তা যদি হয়, তাহলে তিনি খেলতে পারবেন না আগামী বছর অনুষ্ঠেয় টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ। এছাড়াও টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অনেকগুলো ম্যাচসহ, মিস করতে পারেন বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিরিজও।
সাকিবের যে অপরাধ তাতে সর্বনিম্ন ৬ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৫ বছরের শাস্তির বিধান রয়েছে আইসিসির নিয়মে। সাকিব চাইলে তার শাস্তির কমানোর জন্য আবেদনও করতে পারেন। তবে তাতে যে শাস্তি কমবে এমন নিশ্চয়তা নেই।
পুনরায় তদন্ত করে যদি সাকিবের আরও বেশি দোষ প্রমাণিত হয়, তাহলে বাড়তে পারে সাকিবের শাস্তিও। বর্তমান পরিস্থিতিতে সাকিব আবেদন করেন কি না, এখন সেটাই দেখার বিষয়।
এমএইচবি/আরআইএস