বেনাপোল প্রতিনিধি
বেনাপোলে মিথ্যা এইচএস কোড ঘোষণা দেখিয়ে আপেল জুস আমদানিতে ১৯ লাখ টাকার শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার অব্দুর রশিদ মিয়া এই ঘটনা উদঘাটন করেন।
ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স খালিদ এন্টারপ্রাইজ ভারত থেকে ৫৮৭ প্যাকেজ আপেল জুস আমদানি করেন। যার বি/ই নাম্বার সি-২৫৭৯। আমদানিকারক মিথ্যা ঘোষনা দিয়ে এইচএসকোড-২০০৯.৭১.০০ ঘোষনা দিয়ে বি/ই সাবমিট করেন।
কাস্টমস আইআর এম টিমের প্রধান আহসান কবীর পন্যচালানটি কায়িক পরীক্ষা করে ১৯ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি ধরে ফেলে। পন্য চালানটির সঠিক এইচএস কোড হবে ২২০২.৯৯০০। আইআরএম টিম আমদানিকারকের বিরুদ্ধে একটি বিভাগীয় মামলা দায়ের করেছেন।
সংশ্লিস্ট সিএন্ডএফ এজেন্টের আরও একটি চকলেটের চালান কাস্টমস আইআরএম টিম আটক করেছিল।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার আব্দুল রশিদ মিয়া রাজস্ব ফাঁকির ঘটনা নিশ্চিত করে জানান, বেনাপোল কাস্টমস হাউসে রাজস্ব ফাঁকি রোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরন করে চলছে। স্বচ্ছ আমদানিকারকদের ক্ষেত্রে সব ধরনের সহযোগীতা করে যাচেছ কাস্টমস হাউস। অসৎ আমদানিকারকও সিএন্ডএফ এজেন্টদের তালিকা তৈরী করে রেডজোনে রাখা হয়েছে।
দৈনিক জাগরণ/আরকে