• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
প্রকাশিত: আগস্ট ৯, ২০২২, ১০:৪৫ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : আগস্ট ৯, ২০২২, ১০:৪৫ পিএম

৬ নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপরে

৬ নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপরে

পূর্ণিমার আগমন ও বাতাসের গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ ১০টির মধ্যে ছয়টি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ড।

এ কারণে নিম্নাঞ্চল ও বরিশাল নগরীর কিছু কিছু এলাকায় জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। মূলত জোয়ারের সময়ে পানি বাড়লেও ভাটায় তা কমে যায়। 

মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুম এই তথ্য জানিয়েছেন।

প্রকৌশলী মো. মাসুম বলেন, বিভাগের মোট ২৩টি নদীর মধ্যে প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ ১০টি নদীর পানি প্রবাহ এখন পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এরমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫টি নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে।

সেগুলোর মধ্যে ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, তজুমদ্দিন উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৫৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, ঝালকাঠি জেলার বিশখালী নদীর পানি ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বুড়িশ্বর/পায়রা নদীর পানি ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার বিশখালী নদীর পানি ৫৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং পিরোজপুর জেলার উমেদপুরের কঁচা নদীর পানি ৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

তবে বিপদসীমা অতিক্রম করেনি বরিশাল জেলার কীর্তনখোলা, ভোলা খেয়াঘাট এলাকার তেঁতুলিয়া, বরগুনা জেলার বিশখালী এবং পিরোজপুর জেলার বলেশ্বর নদীর পানি।

জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুম বলেন, এটি বন্যা পরিস্থিতি না। নদী প্রধান বরিশাল বিভাগের বর্ষা মৌসুমের স্বাভাবিক চিত্র।