
২০১৯ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় সার্বিক পাসের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭ হাজার ২৮৬ জন পরীক্ষার্থী। এইচএসসিতে গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৬৬.৬৪ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২৯ হাজার ২৬২ জন।
বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি। এসময় দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।
দুপুর সাড়ে ১২টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানাবে। তবে নিজ নিজ কেন্দ্র, প্রতিষ্ঠান এবং অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশ করা হবে দুপুর ১টায়।
দুপুর ১টা থেকে শিক্ষার্থীরা মোবাইল, ইন্টারনেট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানতে পারবেন বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির চেয়ারম্যান ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্টশিটের সফট কপি পাওয়া যাবে। বোর্ড থেকে ফলের হার্ডকপি সরবরাহ করা হবে না।
পরীক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (http://www.educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন।
উল্লেখ্য, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১ এপ্রিল। এবারে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী ছিল প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ। এর মধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুধু এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৭ জন।
আরআই