• ঢাকা
  • শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
প্রকাশিত: মে ২৮, ২০২২, ০৮:৪৯ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : মে ২৮, ২০২২, ০৮:৪৯ পিএম

মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে যা বলছে ডব্লিউএইচও

মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে যা বলছে ডব্লিউএইচও

করোনার মধ্যেই বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে ২০০ জনেরও বেশি মানুষ মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়েছেন। ভাইরাসটির বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে সংস্থাটি বলছে, মাঙ্কিপক্সের বিরুদ্ধে এখনই গণটিকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

ভাইরাসটি যেন না ছড়ায় সেজন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে ডব্লিউএইচও’র বৈশ্বিক সংক্রামক ঝুঁকি প্রস্তুতি বিষয়ক পরিচালক সিলভি ব্রায়ান্ড বলেন, সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে ভাইরাসটি সহজে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, প্রাথমিক শনাক্তকরণ এবং যথাযথ কোয়ারেন্টাইন ভাইরাসটি হ্রাস করার মূল চাবিকাঠি।

এ ছাড়া বিশ্বে এই টিকার কত ডোজ মজুত আছে সেই তথ্য জানাতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

উল্লেখ্য, মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হওয়ার ৫ থেকে ২১ দিনের মধ্যে উপসর্গ দেখা দেয়। প্রাথমিক উপসর্গ জ্বর, মাথাব্যথা, গাঁট ও মাংসপেশিতে ব্যথা এবং অবসাদ। জ্বর হওয়ার পর শুরুতে মুখে গুটি দেখা দেয়। পরে তা দেহের সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। এই গুটির জন্য দেহে খুব চুলকানি হয়। এরপর ক্ষত দেখা দেয়।

ভাইরাসটিতে আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানা ও তোয়ালে স্পর্শ করলে, আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বকের ফোসকা বা ফুসকুড়ি স্পর্শ করলে কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তির কফ ও সর্দির মাধ্যমে মাঙ্কিপক্স ছড়াতে পারে। যদিও ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠেন। সূত্র: আলজাজিরা