স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে লাল সবুজে রাঙানো হয়েছে ‘বিশ্বরঙ’। লাল-সবুজ রঙে উঠে এসেছে দেশীয় ভাবনা। পাশাপাশি দেশীয় সংস্কৃতির বিভিন্ন উপাদান এসেছে ডিজাইনের অনুসঙ্গ হিসেবে।

পুরো মাস জুড়েই থাকছে বিশ্বরঙ - এর নানা আয়োজন। দেশের প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ রয়েছে পোশাকের নকশায়। দেশীয় রং ও দেশীয় কাপড় এ আয়োজনের মূল উপাদান। শীতের আগমনে পোশাকগুলোতে ব্যবহার করা হয় মোটা সুতি ও খাদি কাপড়।
 

‘বিশ্বরঙ’ -এর শাড়ী, থ্রি-পিস, পাঞ্জাবী, টি-শার্ট, উত্তরীয়, মগ ইত্যাদিতে তুলে ধরা হয়েছে বাংলাদেশ সংবলিত লেখা। কাজের মাধ্যম হিসাবে এসেছে টাই-ডাই, ব্লক, বাটিক, এ্যাপলিক, কাটওর্য়াক, স্ক্রিন ইত্যাদি।
 

টি শার্টে রাখা হয়েছে, বাংলাদেশের পতাকার গ্রাফিক্যাল ফর্মের নান্দনিক উপস্থাপনায় টাইফোগ্রাফি, ক্যালিওগ্রাফির সমন্ময়ে বাংলাদেশের রয়েলবেঙ্গল টাইগারের প্রতিকৃতী। শাড়ীর সবুজ জমিনে লাল দিয়ে অলংকরন করা হয়েছে ৭১। আচল যেন একটি সবুজ জমিনের মাঝে টকটকে লাল সূর্য।
 

বিশ্বরঙ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও স্বনামধন্য ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, “স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে লাল সবুজের উৎসব চলছে। মাস ব্যাপী বিশ্বরঙ-এর সকল শোরুমে এ আয়োজন থাকছে। ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নয়, দায়িত্ব ও মূল্যবোধ থেকেই করা হয়েছে পোশাকগুলো।“