সড়ক দুর্ঘটনায় গাইবান্ধা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, নেত্রকোণা ও নরসিংদীতে ১২ জন নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার বিকালে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বাসচাপায় মারা গেছেন অটোরিকশার চার যাত্রী।
পুলিশ জানায়, বিকেলে ঢাকা থেকে রংপুরগামী তোহা এন্টারপ্রাইজের বাসটি পেছন থেকে সিএনজি অটোরিকশাকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর পরই বাসচালককে আটক করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের পটিয়ায় দুই বাসের সংঘর্ষে দুজন নিহত হন। আহত হন অন্তত ১৫ জন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছে। সকালে উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কালিকাপুর ও দুপুরে ঘোলপাশা ইউনিয়নের সৈয়দপুর রাস্তার মাথায় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
নেত্রকোণার পূর্বধলায় বাস চাপায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হন। এ দুর্ঘটনায় আহত হন আরও ৪ জন। নরসিংদীর কারারচরে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে একজন নিহত হন। আহত অন্তত ১০ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
একটি বাসকে ওভারটেক করতে গিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা বাসের সাথে সংঘর্ষ হয় ট্রাকটির, জানায় পুলিশ। দুর্ঘটনার পর প্রায় দুঘণ্টা রাস্তা বন্ধ থাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। পরে দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি সরানোর পর বেলা ১১টার দিকে স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।
জাগরণ/দুর্ঘটনা/এসএসকে