
সর্বপ্রথম হলিউডে ওঠে ‘মি-টু’ ঝড়। একের পর এক যৌন হেনস্থার অভিযোগ প্রকাশ্যে আনেন নায়িকারা। একসময় এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে ভারতে। যার সূচনা করেন তনুশ্রী দত্ত। ‘মি-টু’ আন্দোলনের কারণে বলিউডের অনেক নামকরা পরিচালক ও অভিনেতার ক্যারিয়ার ধ্বংসের মুখে পড়ে।
ভারতের পর এবার সেই ‘মি-টু’ কেলেঙ্কারিতে জড়ালেন পাকিস্তানের তরুণ ও প্রতিভাবান ক্রিকেটার ইমাম-উল-হক। সম্প্রতি এক টুইটার ব্যবহারকারী, একাধিক মেয়ের সঙ্গে ইমামের অবৈধ সম্পর্কের বিষয়টি তথ্য-প্রমাণসহ ফাঁস করেছেন।
টুইটারে ওই ব্যক্তি একাধিক স্ক্রিনশট দিয়ে লেখেন, ‘মোটামুটি ৭-৮ জন নারীর সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন ইমাম-উল-হক। সে সবাইকে আলাদা আলাদাভাবে বলে আসছিল, সে সিঙ্গেল। কিছু স্ক্রিনশট দেয়া হলো।’
একাধিক হোয়াটস অ্যাপ ম্যাসেজ দেখা যায়, অভিযোগকারী নারীরা জানাচ্ছে, ইমাম তাদের জীবন নষ্ট করেছেন। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অবশ্য মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। নেটিজেনরা কেউ কেউ বলছে, ইমামের নামে দুর্নাম ছড়াতে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। অভিযোগকারীদের তাই একহাত নিয়েছেন তারা।
এসএইচএস