
খেলোয়াড়দের দলবদল, প্লেয়িং কন্ডিশন, রাজস্ব ভাগাভাগিতে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের দাবিসহ নানা ইস্যুতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) সপ্তম আসর নিয়ে চরম অনিশ্চিত এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তিন মাস পর মাঠে গড়াতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টকে ঘিরে একেক সময় তৈরি হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন আলোচনা।
এবার বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য ও পরিচালক জালাল ইউনুস এমন এক তথ্য দিলেন, যা নিয়ে নতুন করে আলোচনার খোরাক তৈরি হতে পারে। সামনের আসর থেকে নাকি দলগুলোতে আইকনিক ক্রিকেটার থাকার প্রথাই বাতিল হয়ে যাচ্ছে।
চ্যানেল টুয়েন্টি ফোরকে দেয়া সাক্ষাৎকারে জালাল ইউনুস বিষয়টি নিশ্চিত করে আরও বলেন, আগামী অক্টোবরে প্লেয়ার ড্রাফটের জন্য আমরা যে সিদ্ধান্তই নেই না কেন, যা করার তা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই আমাদের শেষ করতে হবে।
কয়েকদিন আগে এক অনুষ্ঠানে এ বছর বিপিএল হচ্ছে না বলে জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী এবং বিপিএলের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের উপদেষ্টা আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে একদিন পরই নিজ বক্তব্য থেকে সরে এসে বিসিবির সাবেক সভাপতি ক্ষমাও চেয়েছিলেন।
এক বছরে বিপিএলের দুই আসর হতে যাওয়া নিয়ে জালাল ইউনুসের ভাষ্য, আমাদের আইনি দিক নিয়ে যারা কাজ করেন তারা বিষয়টি দেখছেন। এখন এটাকে একটা চূড়ান্ত রূপরেখায় নিয়ে আসা বাকি আছে। এটা হয়ে যাওয়ার পরে আমরা সবাইকে বিষয়টি নিয়ে জানাতে পারবো।
তিনি জানান, প্লেয়িং কন্ডিশন চূড়ান্ত করা, রাজস্ব ভাগাভাগিতে ফ্র্যাঞ্চাইজিদের দাবিসহ নানা ইস্যুতে এ সপ্তাহে বিসিবি সভাপতির সাথে আলোচনায় বসবে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। সপ্তম আসর থেকে গ্রাউন্ডস আর টিকেটিং রাইটস ভাগাভাগি করতে চায় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। যার শতকরা ৬০ ভাগ পাবে বিসিবি।
আরআইএস