স্যার যদি কড়া না হয়, তাহলে ছাত্ররা নাকি তাকে মনে রাখে না... ছেলেবেলায় স্কুলের কড়া টিচারের কথা মনে করিয়ে দিতে, যেন ক্রিকেট ময়দানে হাজির, মোহাম্মদ হাফিজ।
‘প্রফেসর’ হিসেবে পরিচিত সাবেক ক্রিকেটার চালু করছেন নতুন নিয়ম। এখন থেকে পাকিস্তান টিমের কেউ ড্রেসিংরুমে ঘুমোলে রক্ষা নেই। দিতে হবে ৫০০ ডলার জরিমানা।
বাবর আজমদের নতুন টিম ডিরেকটর, খেলোয়াড়ি জীবন থেকেই অত্যন্ত কড়া। ড্রেসিংরুমে ঘুমালে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা... ডিসিপ্লিন ধরে রাখতেই নাকি করা হয়েছে নিয়ম।
পাকিস্তানি গণমাধ্যম বলছে, খেলোয়াড়দের বড় একটা অংশই এহেন কঠিন নিয়মে, সিরিয়াস অসন্তুষ্ট।
অবশ্য মানসিক চাপের খেলা ক্রিকেটে ম্যাচ চলাকালীন ড্রেসিংরুমে ন্যাপ নেয়া খুবই কমন। ইংলিশ ক্রিকেটার জিমি এন্ডারসন তার আত্মজীবনীতে, সাজঘরে বহু ম্যারাথন ঘুমের বর্ণনা দিয়েছেন। সবচাইতে সাম্প্রতিকের বড় উদাহরণ, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার উসমান খাজা।
পাকিস্তানের সাথে চলমান সিরিজের আগে দেয়া এক ইন্টারভিউতে, পাবলিকলি বলেছেন... ম্যাচ চলাকালীন সময়ে সাজঘরে ঘুমিয়ে নেওয়া তার সাফল্যের অন্যতম কারণ। শুধু তাই নয় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারদের মনমতো ন্যাপ নিতে দেয়ার স্বাধীনতা দেবার জন্য, থ্যাংকস বলেছেন, ক্যাপ্টেন প্যাট কামিন্সকে।
জাগরণ/খেলা/ওয়ানডেক্রিকেট/এসএসকে